একটু সময় নিলেও ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি সঘোষিত বাদশা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট একটি বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয় শনিবার রাত।
গ্রেফতার হওয়া যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ও গোলাম কিবরিয়া শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। আর ওই দুজনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশে সম্রাট দম্পতির ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। সূত্রগুলো বলছে, একটি সংস্থার সদস্যরা রাজধানীর বনানী এলাকা থেকে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটকে আটক করেছে। একই সঙ্গে সম্রাটের আর্থিক লেনদেনের বিষয়টির চুলচেরা বিশ্লেষণ শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), দুর্নীতি দমন কমিশনসহ সরকারের কয়েকটি সংস্থা। আর তাঁকে জড়িয়ে ক্যাসিনো বিষয়ক তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে।
ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের ধারাবাহিকতার মধ্যেই সম্রাটকে আটক করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট আটক হয়েছেন বলে শনিবার রাতে গুঞ্জন শোনা গেছে। কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, আজ রবিবার বা আগামীকাল সোমবার তাকে গ্রেফতার দেখানো হতে পারে। তবে দায়িত্বশীল কোন সূত্রই তার আটক বা গ্রেফতারের ব্যাপারে কোন তথ্যই নিশ্চিত করেনি।
উল্লেখ্য এর আগে সম্রাট ঢাকার আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম এর মত দাতব্য প্রতিষ্ঠান কাকরাইল এর বহুতল ভবনের বাধা ও চাদা দাবী করে। যা প্রধানমন্ত্রী ও শেখ রেহানার কানে আসলে তা সমাধান করেন। এবং বংগবন্ধুর দুই কন্যাই এখান দান করে থাকেন। সেখান থেকেই সম্রাটের কপাল মন্দ হতে শুরু ও টার্গেট হয়ে যান। যদিও সম্রাট চাদার বিষয়টি অসীকার করেন।