একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এ ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা ফরিদ আহমেদ লিটনের ও তার ভাগিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদের নিন্দা জানিয়েছেন বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি ফরিদ আহমেদ লিটন সময়ের সাথে প্রতিনিধিকে জানান ৬ মাস আগের মোবাইল ফোন হারিয়ে যাওয়ার বিষয় ফতুল্লা থানায় জিডি এন্ট্রি হয়েছে। প্রশাসন তা খতিয়ে দেখবে এখানে ছিনতাই এর ঘটনা বানিয়ে ও আমার ভাগিনাকে জরিয়ে আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ ম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রনোদিত ও আমাকে সামাজিক ভাবে ক্ষতি করার উদ্দেশ্য।
সংবাদে আরোও বলাহয়েছে বিভিন্ন মাদকের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্টতার কথা। আমি এবং আমার ভাগিনা মাদক তো দূরের কথা ধূমপান ও করিনা। মজিবর ও হলিমা বেগম এর কথা বলা হয়েছে তারা দুজন মৃত ব্যাক্তি। প্রয়াত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ও এধরনের কাল্পনিক লেখা সম্পূর্ণ অগ্রহন যোগ্য। মৃত ব্যক্তি অপরাধ করে কিভাবে? এমন মিথ্যা কাল্পনিক কল্পনাপ্রসূত বানোয়াট উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভিত্তিহীন তথ্যের ভিত্তিতে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে তৈরি করা হয়েছে এরকম সংবাদ।
সাংবাদিক ভাইয়েরা সমাজের দর্পণ আপনাদের আরো সঠিকভাবে তদন্ত করে সংবাদ ছাপানো উচিত বলে মনে করি। একটি অসাধু চক্র আমাকে রাজনৈতিক এবং ব্যবসায়ী ভাবে মোকাবেলা করতে না পেরে ঘোলাপানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টায় লিপ্ত। আমি খুব সৎভাবে বৈধ পথেই আমার ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। আমার বিরুদ্ধে এরকম সংবাদ একটি কল্পনাপ্রসূত এবং তথ্য প্রযুক্তি আইনের পরিপন্থী।
আমি রাজনীতি ছাড়াও সমাজের সামাজিক অনেক কর্ম কান্ডের সাথে জড়িত। মসজিদ মাদ্রাসা এবং সমাজের দরিদ্র মানুষের পাশে দাড়িয়ে আমার ক্ষুদ্র অর্থ দিয়ে ব্যক্তিগত ভাবে সেবা দেওয়ার চেষ্টা করি। আমার এবং আমার ভাগিনা বিরুদ্ধে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদক নিয়ে সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমি এবং আমার দল বরাবরই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমার এবং আমার ভাগিনার নামে ফতুল্লা থানায় কোন অভিযোগ নাই। (ফরিদ আহমেদ লিটন, সভাপতি-ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবকলীগ)