বার বার একই ভুল করে যাচ্ছে মিয়ানমার যা বাংলাদেশ এর স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত। ১৯৭১ সালের পর থেকে যেখানে ভারত এত শক্তির অধিকারী হয়েও বাংলাদেশের ভুখন্ডে হস্তক্ষেপ করার সাহস দেখায়নি সেখানে মিয়ানমারের এ ভুল আমাদের রাস্ট্র কে হেয় করার শামিল।
১৪ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দপ্তর থেকে মিয়ানমার ভারপ্রাপ্ত রাস্ট্রদুত কে তলব করা হয় মিয়ানমার কে কঠোর ভাষায় কথা বলেন এবং এ বিষয়ে অবগত করলে মিয়ানমার দুত বলেন বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখবেন। ভবিষ্যতে যেন পুনরায় এমন ঘটনা না ঘটে তা সতর্ক করে দেন।
মিয়ানমার রাস্ট্রদুতের সাথে সাংবাদিকরা কথা বলতে চাইলে তাকে মুখ লুকিয়ে রাখতে দেখা যায়। এ সময় অভ্যর্থনা কক্ষ থেকে দ্রুত বাংলাদেশ সচিবালয়ের কক্ষে যাওয়ার তারাহুরা করেন এবং লিফটের বাটন বারংবার চাপতে লক্ষ করা যায়।
উল্লেখ্য গত বছর একই ভুলে তারা বলেছিলেন এটা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রিন্ট করাতে সেখান থেকে ভুল হয়ে থাকতে পারে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের সামরিক জান্তা দ্বারা প্রায় ১০ লক্ষ বিতারিত রোহিংগাদের আশ্রয় দিয়ে বিশ্বব্যপী শুনাম কুরিয়ে অপরদিকে মিয়ানমারের অংসান সুচি তার নোবেল পুরষ্কার খোয়াতে বসেছেন।