দেশ ব্যাপী আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ২৬শে মার্চ জাতীয় দিবস টি পালিত হয়ে থাকে এ সময়। এ দিন বাঙ্গালী জাতি তার স্বাধীনতার ঘোষণা পায়। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী আমাদের বাঙ্গালী জাতীকে তার শাসন শোষণ ও অত্যাচারের মাধ্যমে দাবিয়ে রাখতে চেয়েছিল।
আর এ অত্যাচারের হাত থেকে বাচাতে এগিয়ে আসেন সর্বকালের সেরা মহা নায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি বাঙ্গালী জাতীকে স্বদেশের স্বাদ দেখান এবং উজ্জীবিত করেন দেশকে স্বাধীন করতে তার অমর বানী। পাঠ করে শোনান ৭ই মার্চে এবং তৎকালীন শাসক গোষ্ঠী ভাবতেও পারেনি মুজিব সেদিন জনসভার নাম করে কালজয়ি ভাষণের পাশাপাশি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যাবেন। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর ভীত কেপে যায়।
তারই ধারা বাহিকতায় ২৬শে মার্চ স্বাধীনতার অমর ঘোষণা আসে এবং অনেক অত্যাচার আর জুলুম সহ্য করে ১৯৭১ সালে ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় যখন দেখাযায় বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে একটি গুরুতবপুর্ন জেলায় তার স্থাপনা থাকে অবহেলিত। তেমনটি লক্ষ করা গেছে নারায়ণগঞ্জ জিয়া হল যেটি অনেকদিন জির্ন সির্ন হয়ে আছে এবং পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে এবং ঝুকিপুর্ন সাইন বোর্ড লাগানো হয়েছে । নারায়াঙ্গঞ্জ ৫ আসনের বর্তমান সাংসদ জনাব এ কে এম সেলিম ওসমান বলেছিলেন জিয়া হল আর মুক্তিযোদ্ধা মিলনায়তন যে নামই হোক এ স্থাপনাটি ব্যবহার উপযোগী করা দরকার। কারন নারায়নগঞ্জে একটি ভাল এবং বড় কোন যায়গা নেই যেখানে সভা ও সেমিনার করা যায়। তাই তিনি বলেছিলেন তিনি ব্যক্তিগত ভাবেও সহযোগীতা করবেন যদি প্রয়োজন পরে।
স্থানীয় গণ্যমান্য অনেকের সাথে কথা বললে বলেন এমন একটা হল আমাদের নারায়ণগঞ্জ এ চাহিদা একটি সময়ের বেপার মাত্র। প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় উন্নয়নের অংশ হিসাবে চাইলেই যেকোন নামেই হোক এ হল কে জরুরি ভিত্তিতে চালু করা উচিৎ এবং সবাই এ জন্য নারায়ণগঞ্জের প্রভাবশালী ও উন্নয়নের রুপকার সাংসদ জনাব এ কে এম শামীম ওসমান এর সহযোগিতা কামনা করেন।